বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বিশ্বে প্রতিবছর হৃদরোগে অন্তত ১ কোটি ৭৯ লাখ মানুষ মারা যায়। দেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতেই বছরে হৃদরোগের চিকিৎসা নেন অন্তত ২ লাখ মানুষ। এ অবস্থায় প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে না কেটেই হার্টে রিং পরানোসহ হৃদরোগ চিকিৎসার নানা কৌশল তুলে ধরতে বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজন করা হয় বিএসসিআই অ্যানুয়াল সায়েন্টিফিক কনফারেন্স অন কার্ডিওভাসকুলার ইন্টারভেশন বিষয়ক কনফারেন্স।
যেখানে ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চিকিৎসকরা অংশ নেন। সম্মেলনে হৃদরোগ চিকিৎসায় বাংলাদেশও উন্নত দেশ থেকে পিছিয়ে নেই সেই বিষয়টি তুলে ধরা হয়।
জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল এর পরিচালক ডা. মীর জামাল উদ্দিন বলেন, হার্টে রক্তনালির ভেতরে সাংঘাতিক ক্যালসিয়াম জমে শক্ত হয়ে যায়। সেটি কেটে কেটে পরিষ্কার করে রিং বসাতে হয়। তারপর হার্টের রক্তনালির ভেতরে থ্রি ডানমেনশনাল পিকচার দিয়ে একদম ক্লিয়ার বুঝতে পারি যে হার্টের রক্তনালিগুলো কতটুকু প্রসারিত হলো। কতটুকু সংকুচিত হলো। এই সকল পদ্ধতিতে এখন আমাদের দেশে চিকিৎসা দেয়া হয়।
এ বিষয়ে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল এর অধ্যাপক ডাক্তার অমল কুমার চৌধুরী বলেন, হার্টে রিং বসানোর পর যেসব যন্ত্রপাতি দিয়ে পরীক্ষা করে দেখা হয়। এ সমস্ত যন্ত্রপাতি আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় কিনেছি। আমরা জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই যে আমাদের কার্ডিয়াক পেশেন্টের চিকিৎসার স্টান্ডার্ড বিশ্বমানের।
দেশে বর্তমানে রোগীর তুলনায় হৃদরোগের চিকিৎসক সংখ্যা কম। এ অবস্থায় চিকিৎসকদের সংখ্যা বাড়ানোর ওপর জোর দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়