আয়তন, জনসংখ্যা আর রাজস্ব; সব শর্ত পূরণ করলেও দেড় যুগ ধরে সিটি করপোরেশনের দাবি পূরণ হয়নি বগুড়াবাসীর। নাগরিক সুবিধা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে জনসংখ্যার সিংহভাগ। ভৌগোলিক তাৎপর্য থেকে শিল্প-বাণিজ্যের প্রসার, সব মিলিয়ে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণার উপযুক্ত সময় মনে করছেন রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক নেতারা।
পাখির চোখে বগুড়াকে দেখলে মনে হতে পারে কোনো বিভাগীয় নগরী । করতোয়ার কোলঘেঁষে গড়ে ওঠা পুণ্ড্রবর্ধনকালের বিবর্তনে পরিপূর্ণ এক নগরী। বেড়েছে মানুষ, পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বসতি আর শিল্প-বাণিজ্য।
বাংলাদেশকে উন্নয়নের পরবর্তী ধাপে উন্নীত করতে বহুমুখী পরিকল্পনা নিচ্ছে সরকার। সেই পরিকল্পনায় উত্তরাঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বগুড়া। ৬৯ দশমিক ৫৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তন, ৮ লাখ বাসিন্দা আর ২০ কোটি টাকার রাজস্ব নিয়ে বহু আগেই সিটি করপোরেশনের শর্ত পূরণ করেছে ২০০ বছরের পুরনো জেলা শহর। তাই শহরটিকে সিটি করপোরেশন ঘোষণার এখনই উপযুক্ত সময় বলছেন রাজনৈতিক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
বগুরা পৌরসভার সাবেক মেয়র অ্যাডভোকেট এ কে এম মাহবুবর রহমান বলেন, উত্তরাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর হিসেবে এটিকে অতি দ্রুত সিটি করপোরেশন করা হয়।
বগুড়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি মো. মাফুজুল ইসলাম রাজ বলেন, এ সিটি করপোরেশনটা আমাদের আরও আগেই হওয়ার কথা, কিন্তু রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ব্যাপার।
পৌরসভার বর্তমান ওয়ার্ড ২১টি। একটি পৌরসভার বরাদ্দ দিয়ে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব নয় বলছেন বগুড়া পৌরসভার মেয়র মো. রেজাউল করিম বাদশা।
বগুড়া জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে কাছে বিশেষ বরাদ্দের আরজিও পাঠানো হয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়