বিশ্বজুড়ে আবারও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। চীনের বেইজিং, সাংহাই থেকে শুরু করে প্রতিবেশী দেশ ভারতেও চোখ রাঙাচ্ছে এ ভাইরাস। আবারও ভয়াবহ পরিস্থিতির আভাস দিচ্ছে অদৃশ্য এ শত্রু।
বিশ্ব পরিস্থিতির এমন প্রেক্ষাপটে দেশের অবস্থারও পরিবর্তন হচ্ছে দিন দিন। দীর্ঘসময় সংক্রমণের হার এক শতাংশের নিচে থাকলেও সম্প্রতি তা ছাড়িয়েছে ১৫ শতাংশ। বর্তমান পরিস্থিতির জন্য ওমিক্রনের সাব ভ্যরিয়েন্ট বিএ-ফোর এবং বিএ-ফাইভকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা।
পরিসংখ্যান বলছে, করোনার শুরু থেকে এ পর্যন্ত মারা যাওয়া ২৯ হাজারেরও বেশি মানুষের মধ্যে ৩০ শতাংশেরই বয়স ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে। সংখ্যার হিসাবে যা ৯ হাজারেরও বেশি। তাই বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, প্রচলিত ভ্যাকসিনকে ফাঁকি দিতে সক্ষম ওমিক্রনের দুই সাব ভ্যারিয়েন্টের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি নাজুক পরিস্থিতির শিকার হতে হবে বয়োজ্যেষ্ঠ ও দীর্ঘমেয়াদি জটিল রোগে আক্রান্তদের।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, যারা বয়স্ক (৬০ বছরের ওপরে) রোগী এবং যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত, তাদের করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। আর সংক্রমিত হলে তাদের মৃত্যুর ঝুঁকিও বেশি।
মানবদেহে করোনার ভ্যাকসিন প্রয়োগের সাত থেকে আট মাস পর এর কার্যকারিতা অনেকাংশে কমে যায় জানিয়ে বর্তমান সংক্রমণের রাশ টানতে ব্যক্তিপর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধি মানার ওপরই সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়