রত্নপাথর জহর, মণি, রত্ন, মূল্যবান পাথর নামেও পরিচিত। এটি খনিজ ক্রিস্টাল কেটে পালিশ করে অলংকার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আম্বর, জেট ও মুক্তা ইত্যাদিকে রত্নপাথর হিসেবে প্রায়শই উল্লেখ করা হয়। অধিকাংশ রত্নপাথরই কঠিন প্রকৃতির। এর দীপ্তি বা শারীরিক বৈশিষ্ট্য অলংকারের নান্দনিক মূল্য ফুটিয়ে তোলে। অসাধারণত্ব এবং দুর্লভ বৈশিষ্ট্য রত্নপাথরের মূল্য নির্ধারণ করে।
অলংকার ছাড়াও প্রাচীনকাল থেকে নকশায় এবং ভাস্কর্যে রত্ন পাথর ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যেমন পেয়ালার গায়ে রত্ন পাথরের নকশা। রত্নপাথর নির্মাতাকে বলা হয় জহুরি, ল্যাপিডারি বা জেমকাটার। হীরক নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিকে বলা হয় ডায়ম্যান্টায়ার।
আধুনিককালে ব্যবহৃত মূল্যবান পাথরের মধ্যে আছে হীরা, চুনিপাথর, নীলকান্তমণি ও পান্না এবং অন্য সকল অর্ধ মূল্যবান রত্নপাথর। বিভিন্ন ধরনের পাথরকে তাদের রঙ, স্বচ্ছতা এবং কঠোরতা দিয়ে পৃথকীকরণ করা হয়।
রঙিন রত্নপাথরের সব সময় চাহিদা থাকার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এর জন্য অসংখ্য ব্যাখ্যা রয়েছে যা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি এবং এমনকি স্থানভেদে পরিবর্তিত হতে পারে। বেশিরভাগ জনসাধারণ এখনও বিশ্বাস করে যে রঙিন রত্নপাথরের বৈদিক ক্ষমতা রয়েছে যা তাদের চক্র এবং তারাকে সারিবদ্ধ করতে সাহায্য করতে পারে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়