বাংলাদেশের ঔষধ বাজারে বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি-এর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের শ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশে ক্যান্সার চিকিৎসা ওষুধের উৎপাদন এবং বিপণন বৃদ্ধি পেয়েছে। সাথে সাথে ক্যান্সারের চিকিৎসা ওষুধ উৎপাদনের ক্ষেত্রে অন্যান্য ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিও এক্সপ্লোর করছে। যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে ঔষধ বাজারে বিদেশি পণ্যের প্রাতিষ্ঠানিক মূল্যের পরিবর্তন ঘটেছে এবং এটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতিতে অবদান রেখেছে। এ সব পরিবর্তনে সরকারের সক্রিয় ভূমিকা ও সার্বজনীন সচেতনতার মাধ্যমে চিকিৎসার মান উন্নতি সম্ভব হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ক্যান্সার চিকিৎসার ওষুধ উৎপাদনে বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস একটি প্রধান সাশ্রয়ী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। তাদের নীতিমালা সর্বপ্রথম রোগীদের হিতের দিকে যাচাই করে তৈরি করা হয়েছে, যাতে রোগীদের জন্য ক্যান্সারের ওষুধ নাগালের মধ্যে নিয়ে আসা যায়। বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস সব ধরনের ক্যান্সারের প্রতিটি স্টেজের ওষুধ দেশেই উৎপাদন করে। বীকনের উৎপাদিত ওষুধ বিশ্ববাজারে রফতানিতে বেশ প্রচলিত ও বিস্তৃত। বাংলাদেশে তাদের উৎপাদিত ওষুধের ব্যবহার পর্যায়ক্রমে বাড়ছে এবং বিবিসিসহ অন্যান্য বিশ্বমিডিয়াতে প্রচারিত হয়েছে।
ডব্লিউটিএর পেশেন্ট সাপোর্ট প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত ধারা অনুযায়ী, একজন পেশেন্ট তার ব্যক্তিগত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে ঔষধ সংগ্রহ করতে পারেন এবং এই সম্পর্কিত ঘটনা প্রমাণ করে যে বিদেশি সংসদ সদস্যরা বীকনের ওষুধ আমদানি করার প্রস্তাব করেছেন। এই অবস্থা বাংলাদেশের জন্য অবিরাম উন্নতির প্রতীক। দেশে ক্যান্সার ওষুধ উৎপাদিত হওয়া দেশের অর্থনীতি এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এছাড়াও ক্যান্সার চিকিৎসার হার বাড়লে তা জিডিপিতেও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। মানুষের ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পেতে বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম পরিচালনা করে আসছে বীকন ফার্মাসিউটিক্যালস। এটি ক্যান্সার চিকিৎসার ওষুধের বাজারকে বিস্তৃত করেছে। তবে এর সঙ্গে মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্পর্কে চিন্তা করা জরুরি। কারণ, অর্থনৈতিক হারে ক্যান্সার চিকিৎসার বাজার বৃদ্ধি পায়।
মাথাপিছু আয়ের বৃদ্ধি হলে ক্যান্সার চিকিৎসা ও ওষুধের বাজার পরিবেশ উন্নত হতে পারে। বাংলাদেশ সরকার ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে গুরুত্ব দেখে, এই বছরের বাণিজ্য মেলায় ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পের প্রশংসা করেছেন। আমরা আশা করছি, সরকার এই খাতে পর্যাপ্ত সহযোগিতা প্রদান করবে। তবে বর্তমানে ক্যান্সারের ওষুধের ব্যাপক আমদানি হচ্ছে, যা ব্যয়সাপেক্ষ। তা নিয়ে আমাদের চিন্তার বিষয় রয়েছে। যদি দেশে পর্যাপ্ত উৎপাদনকারী থাকে তবে বাইরে থেকে আর ক্যান্সারের ঔষধ আমদানির প্রয়োজনই পড়বে না।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়