করোনা মহামারীতে বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। রোজ হাজার হাজার মৃত্যু ও অজস্র মানুষের আক্রান্তের খবর আসছে। হাসপাতালগুলোও রোগীদের চাপ নিতে পারছে না। বিপুলসংখ্যক মানুষ এখনও মৃত্যুঝুঁকিতে।
এরপরও করোনার ‘তাণ্ডবলীলা’ থেমে নেই। কবে নিয়ন্ত্রণে আসবে সেটিও কেউ অনুমান করতে পারছে না।
এমতাবস্থায় অপরিহার্য হয়ে পড়েছে অতিসংক্রামক কোভিড-১৯ প্রতিরোধে নির্ভরযোগ্য টিকার। করোনায় প্রাণহানি ন্যূনতম পর্যায়ে নিয়ে আসতে কার্যকর প্রতিষেধকের বিকল্প নেই।
পৃথিবীতে চলমান চিকিৎসা ব্যবস্থা যে মানবস্বাস্থ্য সুরক্ষায় কার্যকর নয় সেটি আবারও আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে গেল করোনা।
বৈশ্বিক এই মহাসংকট থেকে বেরিয়ে আসতে ভ্যাকসিনের পাশাপাশি গোটা বিশ্বে চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি সবচেয়ে ভালো বিকল্প বলে মনে করা হচ্ছে।
এই মহামারীর আগে সার্স ও মার্সের টিকা উদ্ভাবনের কাজ হয়েছে। এগুলো করোনা প্রতিরোধের টিকা উদ্ভাবন সহজ করে দিয়েছে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে ৫৭টি টিকা ক্লিনিক্যাল রিসার্চ বা রোগীভিত্তিক গবেষণায় ছিল।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়