কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সংসদে অনাস্থা বৈঠক শুরু না করায় বিরোধীরা তাঁকে ভীরু, কাপুরুষ প্রভৃতি আখ্যা দিয়েছেন। রাহুল গান্ধী কিন্তু আজ বুধবারও অনাস্থা বিতর্কে বক্তব্য রাখছেন না। তিনি বেছে নিয়েছেন বৃহস্পতিবারটিকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওইদিন অনাস্থার জবাবী ভাষণ দেবেন। রাহুল তাঁর ঠিক আগে কংগ্রেস এর শেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখতে চান।
অর্থাৎ অনাস্থার চূড়ান্ত দিনে রাগা মানে রাহুল গান্ধী এবং নমো মানে নরেন্দ্র মোদির বাগযুদ্ধ জমে উঠতে পারে। ইতিমধ্যে অনাস্থা বিতর্কে কংগ্রেসের গৌরব গগৈ, মনীশ তেওয়ারি, ডি এম কের বালু, এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে এবং তৃণমূলের সৌগত রায় তীব্র আক্রমণ করেছেন মোদিকে। তাঁরা বলেছেন, মোদি মণিপুরের অবস্থার মোকাবিলা করতে ভীত হয়েছেন। তাই তিনি একবারও মণিপুর যাননি। মনীশ তেওয়ারি বলেন, এর প্রভাব অন্য রাজ্যেও পড়বে।
অন্যদিকে বিজেপি নেতারা কংগ্রেস এর তীব্র সমালোচনা করেছেন। বিজেপির নিশিকান্ত দুবে সোনিয়া গান্ধীর সমালোচনা করে বলেন- সোনিয়া জি বেটা ও দামাদ এর স্বার্থরক্ষায় কাজ করছেন। বেটা বলতে তিনি রাহুল গান্ধী ও দামাদ বলতে রবার্ট ওয়াধেরাকে বুঝিয়েছেন। নিশিকান্ত ইন্ডিয়া জোটকে আক্রমণ করে বলেন যে এই জোট স্বার্থপরদের জোট। প্রত্যেকের লুকোনো এজেন্ডা আছে। তারা তাই জোট বেঁধেছে। সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনলেও সরকার পড়ে যাওয়ার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নেই। ৫৪৩ জনের সংসদে এনডিএর সদস্য সংখ্যা ৩৩২। বিজু জনতা দল এবং ওয়াই এস আর কংগ্রেস এর সমর্থন নিয়ে সংখ্যাটি ৩৬৬তে পৌঁছাবে। অর্থাৎ, সরকার পড়ার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নেই।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়