ভাঙা বাঁধ দিয়ে হু হু করে ঢুকছে কুশিয়ারার পানি। তলিয়ে যাচ্ছে জকিগঞ্জের একের পর এক গ্রাম। উপজেলার ৮০ ভাগ এলাকা এখন পানির নিচে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার এইচএসসি পরীক্ষায় বসা নিয়ে শঙ্কায় সিলেটের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
ভাঙা বাঁধ দিয়ে তীব্রগতিতে ঢুকছে কুশিয়ারা নদীর পানি। প্রতিঘণ্টায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। গত দু’তিনদিন ধরে ডুবে আছে ঘরবাড়ি, দোকানপাট এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এরমধ্যে জকিগঞ্জ উপজেলার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার প্রধান কেন্দ্র হাসা মজুমদার মহিলা ডিগ্রি কলেজ তলিয়ে আছে কোমড় পানিতে। এ অবস্থায় বন্যার কারণে মঙ্গলবার (৯ জুলাই) শুরু হতে যাওয়া পরীক্ষা নিয়ে শঙ্কিত শিক্ষার্থীরা।
এখনো বানের পানিতে ডুবে আছে জকিগঞ্জ পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড। অনেকেই এখন আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছেন। কেউ কেউ ঘরে মাচা বানিয়ে বসবাস করছেন। জীবনযুদ্ধে টিকে থাকাই যেখানে কষ্টকর, সেখানে পরীক্ষা নিয়ে ভাবতে পারছেন না তারা। পরীক্ষা পেছানোর দাবি অভিভাবক ও জনপ্রতিনিধির।
জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আব্দুল আহাদ সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, এই অবস্থার কথা বিবেচনা করে সরকারের উচিত হবে পরীক্ষার তারিখ পুনর্বিবেচনা করা।
সিলেট শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক অরুন চন্দ্র পাল গণমাধ্যমকে জানান, বন্যা পরিস্থিতির কারণে সিলেট বিভাগে ৮ জুলাই পর্যন্ত সব পরীক্ষা স্থগিত আছে। ৯ জুলাই থেকে রুটিন অনুযায়ী যে পরীক্ষাগুলো হওয়ার কথা ছিল, সেগুলো যথারীতি অনুষ্ঠিত হবে। স্থগিত পরীক্ষাগুলো ১৩ আগস্ট থেকে নেয়া হবে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়