রাশিয়ার বিরুদ্ধে অব্যাহত যুদ্ধের মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেতের সাথে কথা বলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি।
পরে জেলেনস্কি টুইটারে লেখেন যে অব্যাহত সংলাপের অংশ হিসেবে তিনি বাইডেনের সাথে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, অ্যাজেন্ডার মধ্যে ছিল নিরাপত্তা, আর্থিক সহায়তা এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে অব্যাহত অবরোধ।
জেলেনস্কি ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেতের সাথেও কথা বলেন। এর সামান্য আগে বেনেত মস্কোতে তিন ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে।
ইসরাইল যদিও যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মিত্র, কিন্তু তবুও রাশিয়ার সাথে ভালো সম্পর্ক রক্ষা করে চলার চেষ্টা করেন বেনেত। জেলেনস্কির অনুরোধেই রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার সঙ্ঘাতে মধ্যস্ততার প্রস্তাব দিয়েছে ইসরাইল।
'ইউক্রেনকে ব্রিটিশ সাহায্য রাশিয়া ভুলবে না'
ইউক্রেনকে সমর্থন জানানোর জন্য ব্রিটেনের প্রতি সরাসরি আক্রমণ করে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, কিয়েভের সরকার কিংবা ইউক্রেনের উগ্র জাতীয়তাবাদী শক্তির সাথে ব্রিটিশ সহযোগিতার কথাটি রাশিয়া ভুলে যাবে না।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রচারিত হয়েছে।
তিনি বলেন, 'নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যে উন্মাদনা তাতে লন্ডনের সরকার মূল ভূমিকা না হলেও নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করেছে।' তিনি বলেন, 'এর বিরুদ্ধে সমান ও কঠোর পাল্টা ব্যবস্থা নেয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই।'
এর ফল হিসেবে রাশিয়ায় ব্রিটিশ স্বার্থ ‘ক্ষুণ্ণ হবে’ বলে রুশ মুখপাত্র উল্লেখ করেন।
রাশিয়ার সরকারি ভাষ্য অনুযায়ী, ইউক্রেনে বেসামরিক মানুষের প্রতি যে হুমকি সেটা রাশিয়ার সৈন্যদের কাছ থেকে নয়, ইউক্রেনিয়ান জাতীয়তাবাদীদের কাছ থেকে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়