লোনা পানিতে কাজ: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে উপকূলের নারীরা

সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জের জেলেপাড়া। সাগরপাড়ের এই এলাকাটির মাটি নোনা জলের। এই জেলে পাড়ার দীপালি রাণীর স্বামীকে বাঘে খেয়েছে ২৩ বছর আগে। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলের আয়ে সংসার চলে না। আগে ক্ষেতে খামারে কাজ করতেন এই ‘বাঘ বিধবা’। কিন্তু ২০০৯ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় আইলার পর এলাকায় কাজের ক্ষেত্র কমে যায়। তাই বাধ্য হয়ে সুন্দরবন সংলগ্ন মালঞ্চ নদীতে রেণু পোনা (ছোট) মাছ ও কাঁকড়া আহরণ করেন। সকাল ও বিকাল দুই জোয়ারে সাত থেকে আট ঘণ্টা নদীতে নেমে রেণু সংগ্রহের জন্য জাল টানেন। নদী থেকে আহরিত রেণু প্রতি পিস ৫০ পয়সা বিক্রি করে কোনও রকম সংসার চলে। দীর্ঘ সময় নদীতে কাজ করার ফলে শরীরে ঘা-পাচড়াসহ বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তিনি।

সাতক্ষীরা উপকূল ঘুরে দেখা গেছে, শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জ, গাবুরা, পদ্মপুকুর, বুড়িগোয়ালীনি, কৈখালি, রমজাননগরসহ উপকূলবর্তী ইউনিয়নগুলোর অধিকাংশ নারীরা সুন্দরবন সংলগ্ন নদীগুলোতে (সকাল ও বিকাল) দুই জোয়ারে সাত থেকে আট ঘণ্টা নদীতে নেমে রেণু পোনা (ছোট) মাছ ও কাঁকড়া আহরণ করেন। উপকূলীয় এলাকার বাঘ বিধবা, স্বামী পরিত্যক্তাসহ সংসার চালাতে কাজ করতে হয় অধিকাংশ নারীকে। ফলে তাদের জরায়ুসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

বিশেষজ্ঞদের অভিমত, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকার মাটি ও পানিতে বৃদ্ধি পেয়েছে লবণাক্ততা। এতে করে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েছে এলাকার মানুষ। বিশেষ করে সুন্দরবন সংলগ্ন নদীতে মাছধরা ও বনজীবী নারীরা জরায়ু সমস্যাসহ বিভিন্ন মেয়েলি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।

সূত্রমতে, লবণাক্ত পানির জন্য নারীদের অকাল গর্ভপাত ঘটছে। জাতীয়ভাবে দেশে জন্মের হার ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ হলেও শ্যামনগর উপজেলা জন্মের হার ০ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এদিকে সাতক্ষীরা এবং উপজেলার ক্লিনিকগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, কয়েকবছর ধরে জরায়ু অপারেশন বেড়েছে।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর ৫ লাখ ৭০ হাজার নারী জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং প্রায় ৩ লাখ ১০ হাজার নারী এই ক্যান্সারে মারা যান।

২০০৯ সালের ঘূর্ণিঝড় আইলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত  হয় সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকা। এরপর সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকায় শুরু হয় সুপেয় পানির তীব্র সংকট। এরপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের পর ২০টির অধিক ঝড় এই উপকূলে আঘাত হানে। সুপেয় পানির অভাবে এসব এলাকায় বাড়ছে বিবিধ রোগ। নোনা পানির কারণে ফসল হচ্ছে না। মরে যাচ্ছে গাছপালা। ফলে এলাকার মানুষ জীবিকার তাগিদে চলে যাচ্ছেন অন্যত্র। কাজের অভাবে নারীদের নদীতে রেণু পোনা আহরণ করতে হচ্ছে। লবণাক্ত পানির জন্য নারীদের অকাল গর্ভপাত ঘটছে বলেও মনে করছেন স্থানীয়রা। এর পাশাপাশি লবণ পানিতে নারীদের পোশাক পরিচ্ছেদ বেশি টিকছে না। দ্রুত বদলাতে হচ্ছে তাদের পোশাক পরিচ্ছেদ।

গাবুরা ইউনিয়নের ডুমুরিয়া এলাকার আলেয়া বেগম (ছদ্মনাম) বলেন, ‘লবণ পানিতে অধিক সময় কাজ করলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হয়। অনেক নারীর জরায়ুসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিচ্ছে। জরায়ু কেটে ফেলতে হচ্ছে অনেকের। আতঙ্কে আছি কিন্তু করার কিছু নেই। কাজ না করলে খাবো কী? এলাকার কাজের অভাব। সব কিছু জেনেও লবণ পানিতে নেমে রেণু পোনা ধরতে হচ্ছে। না হলে খাবো কী?‘

তার সঙ্গে কাজ করেন, এমন বেশ কয়েকজন নারীর জরায়ু কেটে ফেলতে হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন আলেয়া বেগম। তিনি বলেন, ‘আমার এক প্রতিবেশী ২৪ বছর বয়সে তার জরায়ু কেটে ফেলতে বাধ্য হয়েছে। জরায়ু কাটার ফলের অনেকের স্বামী তাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছে। সমচেয়ে বড় কথা হচ্ছে জরায়ু কেটে ফেলার পরও সুস্থ হতে পারছে না। দিন দিন আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এছাড়া এইসব কারণে এই অঞ্চলে তালাকের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নারীদের স্বাস্থ্য চিকিৎসার জন্য উপকূলীয় এলাকার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেওয়ার দাবি করছি।‘

গাবুরা ইউনিয়নের ডুমুরিয়া এলাকার ধাত্রী আসমা উল হুসনা বলেন, ‘বাচ্চা ডেলিভারি করতে যেয়ে দেখছি শতকরা ৯৯ শতাংশ নারী জরায়ু সমস্যায় ভুগছেন। সাদা স্রাব ভাঙতে ভাঙতে ক্ষত বা ঘা হয়ে যায়। বিয়ের আগে থেকেই সমস্যা হয়। প্রথম বাচ্চা ডেলিভারি করে যেয়েও দেখেছি সেই নারীরা জরায়ু সমস্যা। লবণাক্ত পানির কারণে মাসিক আগেই এই এলাকার মেয়েদের। এসব কারণে স্বামীরা সাংসারিক অশান্তি হয়। স্বামীর মন রক্ষা করতে পারছে না, সংসারে কাজ করতে পারছে না। সন্তান লালন-পালনও করতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আর মাত্রাতিরিক্ত এসব লোনা পানির দৈনন্দিন ব্যবহারের ফলে জরায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন এসব এলাকার নারীরা। সেজন্য অল্প বয়সেই জরায়ু কেটে ফেলতে বাধ্য হচ্ছেন এই এলাকার অনেক নারীই। এই এলাকার নারীরা সংকোচবোধ করেন অধিকাংশ নারী। স্বামীর সাথেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চান না।  দিন দিন পানিতে লবণ বেড়েই চলেছে। শীতের সময় পানি মুখে দিলে মুখ জ্বালা করে। এখানে গোসলের পানিরও সমস্যা।’

সাতক্ষীরা জলবায়ু পরিষদের সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী বলেন, ‘নদীর লবণাক্ত পানিতে দীর্ঘ সময় কাজ এবং ব্যবহারের ফলে নারীদের গর্ভপাতের মতো ঘটনা ঘটছে। এই অঞ্চলে অনেক বিধবা, বাঘ বিধবা এবং তালাক প্রাপ্ত নারীরা বাধ্য হয়ে রেণু পোনা আহরণ করেন। ২০০৯ সালের পর এই এলাকায় জনসংখ্যা খুব বেশি বাড়েনি। কাজের সন্ধানে পুরুষরা এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। ফলে বেড়েছে নারীর সংখ্যা।’

গাবুরা ইউনিয়নের ডুমুরিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকের হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার হেলেনা বিলকিস বলেন, এখানে ১০ বছর ধরে যাবত কর্মরত আছি। এই এলাকার অধিকাংশ মানুষ চর্মরোগ, ডায়রিয়া, আমাশয়সহ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত। অধিকাংশ নারী জরায়ুসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। এই ইউনিয়নটির চারিদিকে নদী হওয়ার কারণে নদী পথে যেতে হয় সে কারণে উন্নত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত এই এলাকার নারীরা। আমাদের ভবনের অবস্থায় জরাজীর্ণ। যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই এলাকার যে পরিমাণ চাহিদা তার তুলনায় খুবই কম ওষুধ সরবরাহ করা হয়ে থাকে।’ ওষুধের সরবরাহ বাড়াতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ও গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. আঞ্জুয়ারা বেগম বলেন,

‘বেশিরভাগ নারী চুলকানি, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, গায়ে ব্যথা, বিভিন্ন মেয়েলি সমস্যা নিয়ে আমাদের কাছে আসেন। লবণ পানির কারণেই যে নারীদের গর্ভপাত হচ্ছে-এটি গবেষণা ছাড়া বলা সম্ভব না। তবে সম্প্রতি এই এলাকার নারীদের গর্ভপাত বেশি হচ্ছে।’ লবণ পানিতে কাজ করার কারণে নারীদের গর্ভপাত হচ্ছে, এমন কোনও বিষয় তার জানা নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘জরায়ুমুখে ক্যান্সার হচ্ছে কি না, এর পরীক্ষার ব্যবস্থা সরকারি হাসপাতালে আছে। কিন্তু বায়োপসি পরীক্ষার ব্যবস্থা আমাদের সব জায়গায় নেই। লবণাক্ততার কারণেই জরায়ু ক্যান্সার বাড়ছে কি না, এ বিষয়ে আমাদের আরও বেশি গবেষণা দরকার।’

গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম বলেন, ‘আমাদের চারিদিকে লবণ এবং লবাণক্ত পানিতে কাজ করার ফলে নারীদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। জরায়ু কেটে ফেলার ঘটনা অনেক শোনা যাচ্ছে। এসব কারণে স্বামীর ছেড়ে চলে যাচ্ছে। অধিকাংশ মানুষ শারীরিকভাবে খুবই দুর্বল। এছাড়া এই এলাকার দ্রুত বিয়ে দেওয়ার প্রবণতা বেশি। তালাকের সংখ্যাও বেড়েছে কয়েকগুণ। এলাকায় কাজ নেই। ফলে কাজের সন্ধানে পুরুষরা এলাকা ছাড়ছেন। অভাবের কারণে লবণ পানিতে কাজ করায় অনেক নারীর অকালে গর্ভপাত হচ্ছে।’

লোনা পানিতে কাজ: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে উপকূলের নারীরা
পরিবেশ গবেষক পাভেল পার্থ বলেন বলেন, ‘আমরা গবেষণা চালিয়ে দেখেছি দীর্ঘ সময় লবণ পানিতে কাজ করার ফলে নারীদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি তাদের শাড়ি বা কাপড় বেশি নষ্ট হয়। এ বাবদ তাদের অনেক আর্থিক ক্ষতি হয়।’

বুড়িগোয়ালীনি ইউনিয়নের দাতিনাখালী এলাকার ধাত্রী শেফালী বেগম বলেন, ‘নদীতে যে সকল নারীরা জাল টানে তাদেরর শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে চুলকানি ঘা পাঁচড়া, প্রসাবে জ্বালা-পোড়াসহ টিউমার হচ্ছে। অকাল গর্ভপাতের ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন মেয়েলি শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে অনেক নারী। আমাদের অঞ্চলে জরায়ু কেটে ফেলার ঘটনা ঘটছে অহরহ। অধিকাংশ নারীর গর্ভকালীন, প্রসবকালীন এবং সন্তান জন্মের পর সৃষ্ট জটিলতায় দেখা দেয়। অধিক সময় লবণ পানিতে কাজ করার ফলে নবজাতক ও মায়ের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হচ্ছে।’

স্বেচ্ছাসেবী নারী উন্নয়ন সংগঠন পরিচালক শম্পা গোস্বামী বলেন, ‘এই অঞ্চলে প্রতিদিনের ব্যাবহারের ৮০ ভাগ পানিই লবণাক্ত। এর কারণে এই এলাকার নারীদের নানা রকম সংক্রামণ তৈরি হয়। দুষিত ও লবণাক্ত পানি ব্যবহারের ফলে জরায়ু রোগসহ নানা রকম সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ফলে বাচ্চা ধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে অনেক নারী। আগের তুলনায় অধিকাংশ নারী এখন বন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে। অনেক চিকিৎসকের সাথে কথা বলে জেনেছি, বাচ্চা হচ্ছে না, এই রকম সমস্যা আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিগত কয়েক বছরের তুলনায় নদীতে লবাণক্তার পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে। আগে কর্মজীবী নারীদের মধ্যে ৪০ শতাংশ মাছ ধরার কাছে নিয়োজিত থাকতো। এলাকায় কর্মস্থানে অভাবে সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০ শতাংশে। এই এলাকার ৪০ শতাংশ নারী পরিবারের প্রধান। কারণ তাদের স্বামী চলে গেছে না হয় মারা গিয়েছে। সে কারণে বাধ্য হয়ে নদীতে মাছ ধরতে হয়। অনেক সময় সুন্দরবন সংলগ্ন নদীর পানিতে রেণু পোনা ধরার ফলে নারীদের নানারকম শারীরিক সমস্যা হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সমস্যা সমাধান করতে হলে টেকসই বেড়িবাঁধ প্রয়োজন। পানির সময় পানি ধরে সেগুলো দিয়ে তালা বাসন মাজাসহ নানাবিধ ব্যবহারে এই সমস্যা কমানো সম্ভব। এছাড়া যে সকল নারী জীবিকার তাগিদে নদীতে মাছ ধরেন। তাদের মাসিক চলাকালীন সময়ে আটকানো গেলে অনেক সমস্যা কমানো সম্ভব। এছাড়া সেফটি কোন পোশাকের মাধ্যমে নারীর স্বাস্থ্য ভালো রাখা যেতে পারে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সংস্থাকে এগিয়ে আসতে হবে।’

সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক আনিসুর রহিম বলেন, ‘বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাগুলো লবণাক্ত পানি ব্যবহারের কারণে এই অঞ্চলে নারীরা জরায়ুসহ নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন বলে দাবি করলেও। দুঃখের বিষয় সরকারিভাবে কোনও জরিপ করা হয়নি।‘
এই বিভাগের আরও খবর
চিয়া সিড কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে সবচেয়ে বেশি উপকার?

চিয়া সিড কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে সবচেয়ে বেশি উপকার?

প্রথমআলো
বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের হার গত ৩০ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে

বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের হার গত ৩০ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে

মানবজমিন
শিশুর ডেঙ্গু: উপসর্গ নিয়ে যা কিছু জানা জরুরি

শিশুর ডেঙ্গু: উপসর্গ নিয়ে যা কিছু জানা জরুরি

বাংলা ট্রিবিউন
ডেঙ্গুতে ২০০ ছাড়ালো মৃত্যু

ডেঙ্গুতে ২০০ ছাড়ালো মৃত্যু

মানবজমিন
আন্দোলনে আহত দেড় শতাধিক রোগীকে পর্যবেক্ষণ করেছেন চীনা চিকিৎসকরা

আন্দোলনে আহত দেড় শতাধিক রোগীকে পর্যবেক্ষণ করেছেন চীনা চিকিৎসকরা

বণিক বার্তা
কী খেয়ে নিজেকে এত ফিট রাখেন অনন্যা পান্ডে

কী খেয়ে নিজেকে এত ফিট রাখেন অনন্যা পান্ডে

প্রথমআলো
ট্রেন্ডিং
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে 'বস্তায় বস্তায় ঘুষ' নেওয়ার অভিযোগ: দুদকের অনুসন্ধান শুরু

  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া