বহু দিন ধরে প্রায়ই খবরের শিরোনাম হন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী মার্কিন নাগরিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি মাইক্রোব্লগিং সাইট ‘টুইটার’ কিনে নেওয়ার পর এই প্রবণতা আরও বেড়েছে।
টুইটার কিনতে গিয়েও নাটকীয়তার জন্ম দেন মার্কিন এই ধনকুবের। হঠাৎ চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। পরে টুইটার কর্তৃপক্ষ আদালতের দ্বারস্থ হলে তড়িঘড়ি ‘ক্রয় প্রক্রিয়া’ সম্পন্ন করেন ইলন মাস্ক। ফলে আদালতকে আর এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে হয়নি।
টুইটার কেনার পর ফের আলোচনায় আসেন ইলন মাস্ক। এবার সংস্থাটিতে শুরু করেন গণছাঁটাই, যা বিশ্বব্যাপী সমালোচিত হয়। এরপর টুইটার ভেরিকেশন তথা ‘ব্লু টিক’ নিয়েও সমালোচিত হন ইলন মাস্ক। এ জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দাবি করায় বিশ্বব্যাপী আবারও ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। সবশেষ টুইটারের গতি নিয়ে সমালোচনায় পড়েন তিনি। গণছাঁটাইয়ের ফলে কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটছে সংস্থাটিতে। এতে গতি কমে গেছে। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে ক্ষমাও চেয়েছেন ইলন মাস্ক।
এর মাঝেই নতুন খবর ইলন মাস্ক আদালতকে জানিয়েছেন যে, তিনি টুইটারে সময় কমিয়ে দেবেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই সংস্থাটি পরিচালানার জন্য অন্য কারও কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
বুধবার তিনি ডেলাওয়্যার আদালতে হাজির হয়ে ২০১৮ সালে ৫৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেতন প্যাকেজ নিয়ে দায়ের একটি মামলায় সাক্ষ্য দেন। এ সময় তিনি আদালতকে এসব কথা বলেন। বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ‘টেসলা’র এই অর্থের সুবাদেই তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় শীর্ষে উঠে আসেন।
ইলন মাস্ক আদালতকে বলেন, “টুইটার অধিগ্রহণের পর কোম্পানিটিকে (টুইটার) পুনর্গঠন করার জন্য প্রাথমিক এই ঝটিকা কার্যক্রম প্রয়োজন ছিল। তবে আমি টুইটারে আমার সময় কমানোর আশা করছি।”
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়