গত ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে কারচুপির দায় স্বীকার করে পদত্যাগ করা রাওয়ালপিন্ডি ডিভিশনের কমিশনার লিয়াকত আলী চাতাকে আটক করা হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের পর পুলিশের কাছে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন লিয়াকত আলী চাতা। পরে তার অফিসে অভিযান চালায় পুলিশ। এরপর সেটি বন্ধ করে দেয়। প্রশাসন রেকর্ড জালিয়াতি ঠেকাতে অফিসটি বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে বলে জানান স্থানীয় এক কর্মকর্তা।
পুলিশের একজন মুখপাত্র জানান, চাতাকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তাকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সামগ্রী ও তথ্য-উপাত্ত সুরক্ষিত এবং নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে রাওয়ালপিন্ডি জেলা প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সংবাদ সম্মেলনে লিয়াকত আলী চাতা বলেন, গত ৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি হয়েছে, আমি নিজেও বিষয়টির সঙ্গে জড়িত। শুধু অনিয়ম ও ফলাফল ঘোষণায় বিলম্ব হওয়াকে তিনি নিতান্তই কম। নির্বাচনে অনেক বড় জালিয়াতি হয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়