ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় নিহতের সংখ্যা ৩৭ হাজার ছাড়িয়েছে।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তুরস্কে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ৬৪৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দেশটির দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় জানায়, এবারের ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১৯৩৯ সালের ভূমিকম্পকেও ছাড়িয়ে গেছে। আধুনিক তুরস্কের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে প্রাণঘাতী ভূমিকম্প।
৬ ফেব্রুয়ারির তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সৃষ্ট ৭ দশমিক ৮ ও ৭ দশমিক ৬ মাত্রার দুটি ভূমিকম্প চলতি শতাব্দীর ষষ্ঠ প্রাণঘাতী প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়ে উঠছে। এর আগে আছে ২০০৫ সালে পাকিস্তানে হওয়া ভূমিকম্পে প্রায় ৭৩ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।
এদিকে, ভূমিকম্পের এক সপ্তাহ পরও তুরস্কের ধসে পড়া ভবনগুলোর নিচ থেকে বেশ কয়েকজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তবে দীর্ঘদিন খাবার-পানি ও বাতাস ছাড়া আটকে থাকায় কাউকে জীবিত উদ্ধারের আশা একেবারেই কমে গেছে বলে দাবি উদ্ধারকারীদের।
তবে ভূমিকম্প আঘাত হানার ১৮২ ঘণ্টা পর সোমবার (১৩ জানুয়ারি) তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ হাতাইয়ে ধসে পড়া এক ভবনের ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরকে উদ্ধার করা হয়। একই দিনে আদিয়ামান শহরের ধ্বংসস্তূপ থেকে মিরায় নামের ছয় বছর বয়সী এক বালিকাকে উদ্ধার করা হয়।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়