দেশে শুঁটকির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল বিক্রীত হচ্ছে লইট্টা। কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম খালেকুজ্জামানের দেওয়া তথ্যমতে, কক্সবাজার উপকূলে বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার শুঁটকি উৎপাদিত হয়। এর এক-তৃতীয়াংশ লইট্টা শুঁটকি।
গবেষক দলের সদস্য ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেসের অধ্যাপক মো. শাহাদাত হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্লাস্টিক কণাকে আগামী দিনের জন্য অন্যতম ক্ষতিকারক উপাদান হিসেবে দেখা হচ্ছে। প্লাস্টিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের আরও সাবধান হতে হবে। কারণ এটি ঘুরেফিরে আমাদের দেহে প্রবেশ করছে।’
গবেষক দলের সদস্যদের ভাষ্য, যেসব প্রাণীর দেহে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি নিয়ে গবেষণা হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক বার্তা দিচ্ছে লইট্টা। এই মাছ শুঁটকি করার সময় এর পাকস্থলী ও পরিপাকতন্ত্র কেটে ফেলা হয় না। ফলে প্লাস্টিক কণাসহ সেটি শুঁটকিতে পরিণত হয়। খাবারের সঙ্গে তা মানুষের শরীরে প্রবেশ করে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়