দেশের ফুটবল ঢেলে সাজাতে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি আরব। বিশ্বের খ্যাতনাম সব ফুটবলারকে বিপুল অংকের অর্থ দিয়ে কিনে নিচ্ছে তারা। ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, করিম বেনজেমা.. এমনকী লিওনেল মেসিও যে বছরখানেক পর ইন্টার মিয়ামি থেকে সৌদি আরবে যাবেন না- তার নিশ্চয়তা নেই। প্রশ্ন উঠেছে, সৌদির এই অর্থের কাছে ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলো হুমকিতে পড়ে যাচ্ছে কিনা? তবে উয়েফা সভাপতি আলেক্সান্দার সেফেরিন এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন।
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এবং করিম বেনজেমা বেশ চড়া মূল্যের বিনিময়ে ইউরোপীয় ক্লাব ছেড়ে সৌদি আরবের প্রো লিগের ক্লাবে যোগ দিয়েছেন। প্রায় একই ধরনের প্রস্তাব ছিল লিওনেল মেসি ও লুকা মড্রিচের জন্যও। ২০০৮ সাল থেকে এরা সবাই মিলে প্রায় প্রতিটি ব্যালন ডি’অর জয় করেছেন এবং প্রত্যেকেই অন্তত ৩৫ বছরে পা দিয়েছেন। সৌদি যুবরাজ মোহম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে দেশটির শীর্ষ লিগের চারটি দলের মালিকানা পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডে চলে যাওয়ায় আরও অনেক তারকা ইউরোপ ছাড়তে পারেন।
খেলোয়াড়দের সৌদি পাড়ি জমানো ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর জন্য হুমকি কিনা- এমন প্রশ্নে ডাচ ব্রডকাস্টার এনওএসকে সেফেরিন বলেছেন, ‘না, মোটেই না। আমি মনে করি এটা সৌদি আরবের ফুটবলের বড় একটি ভুল। কারণ তারা যেটা করছে তা ঠিক হচ্ছে না। তাদের উচিত নিজেদের একাডেমিগুলোর ওপর জোর দেওয়া।
সেখানে অর্থ লগ্নী করতে হবে। বিদেশি কোচ নিয়োগ দিতে হবে, তাদের নিজেদের খেলোয়াড়দের উন্নতিতে মনোযোগী হতে হবে।' চীনের উদাহরণ টেনে উয়েফা সভাপতি আরও বলেন, 'যে সমস্ত খেলোয়াড়দের ক্যারিয়ার শেষের দিকে, তাদেরকে কেনার মাধ্যমে দেশের ফুটবলের উন্নতি হবে না। চীনও প্রায় একই ধরনের ভুল করেছিল। ক্যারিয়ারের শেষ প্রান্তে পৌঁছে যাওয়া খেলোয়াড়দের নিয়ে তারা লিগ চালানোর চেষ্টা করেছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়